“মানুষের আশা থাকে, মানুষের ভাষা থাকে, আর আশা নিয়েই মানুষ বেঁচে থাকে। তাই আশার দুয়ারে আমার সবাই বাধিঁ বাসা। আর ভাষা দিয়েই তার প্রকাশ ঘটাই। কখনো মুখে বলে আবার কথনো তা লিখে”
একদিন এক মহিলা ছুটে এসে আরজ করতে লাগল, হে আমীরুল
মোমেনিন, আমার হাত থেকে এক শিশি তৈল হঠাৎ মাটি তে পড়ে যায়। আর মাটি ও সাথে
সাথে তা চুষে নেয়। এখন আপনার কাছে আমার আরজ, আমি আমার তৈল ফেরত চায়। অত পর
হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু একটি কাগজের টুকরা হাতে নিয়ে তাতে কি
যেন লিখলেন, লিখার পর তা ভাঁঝ করে ওই মহিলাটির হাতে দিলেন। এবং বললেন,যাও
তৈলের শিশি টি যেখানে পড়ে ছিল ঐখানে এ কাগজ টা ফেলে দিও। মহিলা টি ও তাই
করল। সাথে সাথে জমিন ওই মহিলার তৈল তার থেকে বের করে দিল, এর পর মহিলাটি
তার তৈলের শিশিটি ও পূর্ণ করে নিল, অত পর কৌতূহলি হয়ে মহিলাটি ঐ কাগজ আবার
হাতে তুলে নিলেন, এবং দেখতে লাগলেন, যে আমীরুল মোমেনিন এই কাগজে কী এমন
লিখেছিলেন!! যে মাটি; তৈল গুলা ভক্ষণ করে আবার বের করে দিল!! অত পর মহিলাটি
দেখলেন, ঐ কাগজে আমীরুল মোমেনিন লিখেছিলেন যে, “”হে জমিন এই মহিলাটির
তৈলগুলা বের করে দাও যা তুমি ভক্ষণ করেছ, নইলে তোমার মাঝে একজন বে নামাযী
কে দাফন করে দিব!!”” দেখুন! বে নামাযী কে জমিন পর্যন্ত ভয় পায়, ঘৃণা করে,
জমিন পর্যন্ত গ্রহণ করতে চায় না আমরা যারা নামায পড়িনা! আমাদের কি অবস্থা
হবে??? আল্লাহ আমাদেরকে ৫ওয়াক্ত নামায জামাত সহকারে আদায় করার তৌফিক দান
করুক
আমীন..।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন